যুক্তরাষ্ট্রের কপালে ভাঁজ আরববলয়ে বাশার

যুক্তরাষ্ট্রের কপালে ভাঁজ আরববলয়ে বাশার |

যুক্তরাষ্ট্রের কপালে ভাঁজ আরববলয়ে বাশার |মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, বাশারের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের আগে তারা আবর দেশগুলোর সঙ্গে মিলে বেশ কিছু লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে সংঘাতপূর্ণ এলাকাগুলোয় মানবিক সহায়তার পরিধি বাড়ানো, জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখা, ইরানের প্রভাব কমানো এবং মাদক পাচারে লাগাম টানা। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এর কতটা কী পরিবর্তন ঘটবে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইউএস ইনস্টিটিউট অব পিসের (ইউএসআইপি) মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাকেন্দ্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোনা ইয়াকোবিয়ানের মতে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র ‘একটা কৌশলী ও জটিল চ্যালেঞ্জের’ মুখে পড়েছে। তাঁর ভাষায়, ‘সম্ভবত বাইডেন প্রশাসনের হিসাবটা এমন যে ‘ঠিক আছে, অঞ্চলটি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক দিকে যাচ্ছে। হয়তো এখান থেকে পরে কোনো কিছু পাওয়া যেতে পারে, অতএব আপাতত ছাড় দাও।”’

তবে বাশার সরকারের অন্যায়ের প্রতিকার করা ছাড়া ওয়াশিংটনের পক্ষে দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করাও সম্ভব নয়। অথবা সিরিয়ার ওপর আরোপ করার কঠোর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াও অসম্ভব।এ ক্ষেত্রে মোনা ইয়াকোবিয়ান কিউবা, উত্তর কোরিয়াসহ অন্যান্য দেশের উদাহরণ টেনে বলেন, এসব দেশের সঙ্গেও সম্পর্কের প্রশ্নে ওয়াশিংটন কয়েক দশক ধরে একই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েছে।এক যুগের বেশি সময় সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে একঘরে রেখেছিল আরব বিশ্ব। কিন্তু সে অবস্থান থেকে সরে এসেছেন আরব নেতারা। চলতি সপ্তাহেই সৌদি আরবের জেদ্দায় আরব লিগের শীর্ষ সম্মেলনে বাশারকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হলো।

আনুষ্ঠানিকভাবে বাশারের আরববলয়ে ফেরার বিষয়টিকে একটা সময় অসম্ভবই মনে করা হতো, তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে ‘হিসাব’ মেলাতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্লেষকেরা বলছেন, দামেস্কের সঙ্গে আরব দেশগুলোর সম্পর্ক যাতে আবার স্বাভাবিক না হয়, ওয়াশিংটন বরাবরই সে চেষ্টা করে গেছে। কিন্তু তাদের আরব মিত্রদের সিরিয়ার সঙ্গে পুনরায় গাঁটছড়া বাঁধার বিষয়টিকে ঠেকাতে পারেনি তারা।মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, বাশারের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের আগে তারা আবর দেশগুলোর সঙ্গে মিলে বেশ কিছু লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে সংঘাতপূর্ণ এলাকাগুলোয় মানবিক সহায়তার পরিধি বাড়ানো, জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখা, ইরানের প্রভাব কমানো এবং মাদক পাচারে লাগাম টানা। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এর কতটা কী পরিবর্তন ঘটবে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইউএস ইনস্টিটিউট অব পিসের (ইউএসআইপি) মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাকেন্দ্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোনা ইয়াকোবিয়ানের মতে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র ‘একটা কৌশলী ও জটিল চ্যালেঞ্জের’ মুখে পড়েছে। তাঁর ভাষায়, ‘সম্ভবত বাইডেন প্রশাসনের হিসাবটা এমন যে ‘ঠিক আছে, অঞ্চলটি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক দিকে যাচ্ছে। হয়তো এখান থেকে পরে কোনো কিছু পাওয়া যেতে পারে, অতএব আপাতত ছাড় দাও।”’তবে বাশার সরকারের অন্যায়ের প্রতিকার করা ছাড়া ওয়াশিংটনের পক্ষে দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করাও সম্ভব নয়। অথবা সিরিয়ার ওপর আরোপ করার কঠোর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াও অসম্ভব।এ ক্ষেত্রে মোনা ইয়াকোবিয়ান কিউবা, উত্তর কোরিয়াসহ অন্যান্য দেশের উদাহরণ টেনে বলেন, এসব দেশের সঙ্গেও সম্পর্কের প্রশ্নে ওয়াশিংটন কয়েক দশক ধরে একই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েছে।

Spread the love